পাথওয়ে

নিউজ & ইভেন্টস

পাথওয়ে একটি আন্তর্জাতিক মানের ড্রাইভিং স্কুল | ড্রাইভিং ট্রেনিং সেন্টার, মিরপুর, ঢাকা।

দেশের একটি অন্যতম বৃহৎ বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা ‘পাথওয়ে’। প্রতিষ্ঠানটি দেশের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে সরকারের উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ বিশ্বের একটি অন্যতম দূর্ঘটনা প্রবণ দেশ। এখানে প্রতি বৎসর গড়ে প্রায় ২০,০০০ মানুষ সড়ক দূর্ঘটনায় মারা যাচ্ছে আর আহত হয়ে পঙ্গুত্ব বরণ করছে প্রায় ৬০/৭০ হাজার মানুষ। এই পরিসংখ্যান হতে প্রতিয়মান হয় যে, সড়ক দূর্ঘটনা আমাদের দেশে অনেকটা মহামারীর আকার ধারণ করেছে। এই ভয়াবহ পরিস্থিতিকে উপলদ্ধি করে বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা পাথওয়ে নীতিগত ভাবে সিদ্ধান্তে উপনীত হয় যে, পাথওয়ে দেশের সড়ক দূর্ঘটনা রোধে কাজ করবে। পাথওয়ে এরই প্রেক্ষিতে বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বাস টার্মিনাল গুলোতে সড়ক দূর্ঘটনার উপর সচেতনমূলক প্রচার, আলোচনা সভা, সেমিনারসহ বিভিন্ন কর্মসূচী গ্রহন ও তা বাস্তবায়ন করে চলেছে। পাথওয়ে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে আমরা সবাই যদি দেশপ্রেমে উদ্ভুদ্ধ হয়ে যার যার অবস্থান থেকে দেশের কোন সমস্যা নিয়ে সামর্থ অনুযায়ী কাজ করি তাহলে দেশের কোন সমস্যাই সমস্যা হয়ে দেখা দিবে না। এরই ধারাবাহিকতায় পাথওয়ের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসাবে “পাথওয়ে অটোমোবাইল ড্রাইভিং ট্রেনিং স্কুল” নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়। বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা পাথওয়ের নির্বাহী পরিচালক মহোদয়ের সরাসরি তত্ত্বাবধানে পরিচালিত পাথওয়ে অটোমোবাইল ড্রাইভিং ট্রেনিং স্কুল একটি আন্তর্জাতিকমানের ড্রাইভিং স্কুল হিসাবে অল্প সময়ের মধ্যেই দেশে অত্যন্ত সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। ইতিমধ্যে একাধিক গণমাধ্যমে এই প্রতিষ্টানটিকে নিয়ে প্রতিবেদন প্রচার করেছে। এখানে অতি অল্প ফি’তে ড্রাইভিং ট্রেনিং দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া অসহায় ও গরিবদেরকে বিনামূল্যে ড্রাইভিং ট্রেনিং প্রদান করার পাশাপাশি লাইসেন্সের ফি’ও প্রদান করা হচ্ছে। পাথওয়ে ড্রাইভিং ট্রেনিং স্কুল মূলত: কোন মুনাফা অর্জনকারী প্রতিষ্ঠান নয়  বরং এটা একটা সামাজিক দায়বদ্ধতা হতে একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসাবে কাজ করে যাচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে প্রতিষ্ঠানটি সামাজিক দায়বদ্ধতা ও মানবতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে যাচ্ছে। সংস্থাটির আরও একটি উদ্ভাবনী চিন্তা-চেতনার ফসল “পাইলট কেয়ার” নামে একটি এপস ভিত্তিক কার্যক্রম ইতিমধ্যে শুরু করে দিয়েছে। এই কার্যক্রমের মাধ্যমে পাথওয়ে অটোমোবাইল ড্রাইভিং ট্রেনিং স্কুল হতে ট্রেনিংপ্রাপ্ত চালকদের একটি ডাটাবেজের আওতায় আনা হচ্ছে এবং মানুষের চাহিদা অনুসারে সৎ ও দক্ষ চালকদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকুরীর সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে। এখানে উল্লেখ্য যে, অন্য কোথাও হতে ট্রেনিংপ্রাপ্ত দক্ষ চালকরাও পাইলট কেয়ারের অন্তভূক্ত হতে পারবে। পাথওয়ে মনে করে কেবলমাত্র দক্ষ চালক তৈরী করলেই হবে না পাশাপাশি যাত্রী সাধারণকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। জাতি হিসাবে আমাদের একটি অতি নেতিবাচক প্রবণতা লক্ষ্য করা যায় যে, আমরা আইনের প্রতি তেমন একটা শ্রদ্ধাশীল নয়, আইন মানার ক্ষেত্রে আমাদের মধ্যে এক ধরনের অনীহা কাজ করে। সরকার প্রয়োজন অনুযায়ী আইন তৈরী করলে কি হবে যদি তা মানা না হয়। আর তাই যাত্রীসাধারণ ও পথচারীরা যাতে ট্রাফিক আইন মেনে চলাচল করে এজন্য বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও টার্মিনালে পাথওয়ের উদ্যোগে সচেতনমূলক বিভিন্ন কর্মসূচী গ্রহন করা হয়ে থাকে। মূলত: এভাবেই বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা পাথওয়ে দেশের সড়ক দূর্ঘটনারোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহনের মাধ্যমে মহামারী  আকার ধারণ করা সড়ক দূর্ঘটনাকে নির্মূলে কাজ করে যাচ্ছে। পাথওয়ে আরও মনে করে কেবলমাত্র সরকার, চালক কিংবা যাত্রীসাধারণের কারও একক প্রচেষ্ঠায় এটা রোধ করা সম্ভব নয়। প্রকৃতপক্ষে সরকার, চালক ও যাত্রীসাধারণ সকলের ঐকান্তি ও সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমেই মূলত: সড়ক দূর্ঘটনা রোধ করা সম্ভব। আর তাই এই বিষয়ে পাথওয়ে একটি স্লোগান নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে:-

চালক - যাত্রী - পথচারী, ট্রাফিক আইন মেনে চলি, দূর্ঘটনা রোধ করি।

অটোমোবাইল ড্রাইভিং স্কুল এর ইতিহাস

দেশের সড়ক দুর্ঘটনার ভয়াবহ পরিস্থিতিকে অনুধাবন করে পাথওয়ে একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে “পাথওয়ে অটোমোবাইল ড্রাইভিং স্কুল” নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা পাথওয়ে -এর পরিচালক মহোদয়ের সরাসরি তত্ত্বাবধানে পরিচালিত পাথওয়ে অটোমোবাইল ড্রাইভিং স্কুল একটি আন্তর্জাতিকমানের ড্রাইভিং স্কুল হিসেবে অল্প সময়ের মধ্যেই দেশে অত্যন্ত সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। ইতিমধ্যে দেশের একাধিক গণমাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটির সাফল্য নিয়ে প্রতিবেদন প্রচার করেছে। এখানে অতি অল্প ফি’তে ড্রাইভিং ট্রেনিং দেওয়া হচ্ছে।

এছাড়া অসহায় গরিবদেরকে বিনামূল্যে ড্রাইভিং ট্রেনিং প্রদান করার পাশাপাশি লাইসেন্স ফি’ও প্রদান করা হচ্ছে। এখানে উন্নত মডেলের গাড়ী দ্বারা হাতে-কলমে প্রশিক্ষন প্রদান করার পাশাপাশি আমরা তাত্ত্বিক ক্লাসের মাধ্যমে গাড়ী চালনার প্রয়োজনীয় বিষয়াদি সম্পর্কে জ্ঞান দান করা হচ্ছে। প্রতি বৎসর এখান হতে অসংখ্য চালক প্রশিক্ষিত হয়ে দেশে-বিদেশে সুনামের সহিত কাজ করে যাচ্ছে। পাথওয়ে একটি বিষয় লক্ষ্য করেছে যে, আমাদের দেশের নারী শ্রমিকরা বিদেশে গৃহকর্মী হিসাবে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের শারিরীক ও মানষিক নির্যাতনের স্বীকার হচ্ছে এবং বিদেশে অনেকেই মানবেতর জীবনযাপন করছে। তাই পাথওয়ে দেশের এই সকল শ্রমজীবি নারীদেরকে অটোমোবাইল চালক হিসাবে গড়ে তুলে দেশ-বিদেশে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করিলে অধিক আয়ের পাশাপাশি তারা নির্যাতন হতে মুক্তি পাবে।

এছাড়া আমাদের দেশের তৃতীয় লিঙ্গরা সাধারণ বিভিন্ন দোকান ও পথচারীদের নিকট হতে টাকা তুলে জীবনধারণ করে। অনেক সময় দেখা যায় এই টাকা তোলা নিয়ে তাদের সাথে সাধারণ মানুষদের অনাকাংখিত ঘটনার সৃষ্টি হয়। এছাড়া তাদেরকে অটোমোবাইল ড্রাইভিং চালনার পাশাপাশি তাদেরকে সমাজের মূল শ্রোতধারায় নিয়ে আসার লক্ষ্যে পাথওয়ে তাদেরকে বিনামূল্যে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে যাচ্ছে। পাথওয়ে ড্রাইভিং ট্রেনিং স্কুল মূলত: কোন মুনাফা অর্জনকারী প্রতিষ্ঠান নয় বরং এটা একটা সামাজিক দায়বদ্ধতা হতে একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। পাথওয়ে আজ বাংলাদেশের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মুক্তির ঠিকানায় পরিণত হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে প্রতিষ্ঠানটি সামাজিক দায়বদ্ধতা ও মানবতার উজ্জল দৃষ্টান্ত স্থান করে যাচ্ছে।

আপনি কিভাবে বুঝবেন আপনার ডায়াবেটিস আছে

কিভাবে বুঝবেন আপনার ডায়াবেটিস আছে

যেকোনো বয়সে হতে পারে ডায়াবেটিস। এ জন্য প্রয়োজন সচেতনতা। পরিমিত খাবার, শারীরিক শ্রম ও ক্ষেত্রবিশেষে ওষুধ সেবনের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়েও সুস্থ থাকা যায়। তবে সবচেয়ে আগে প্রয়োজন রোগটি শনাক্ত করা। অনেক ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগী জানেন না যে রোগটি পুষছেন।

ডায়াবেটিস হলে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। পরিমিত খাবার, শারীরিক শ্রম ও ক্ষেত্রবিশেষে ওষুধ সেবনের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়েও সুস্থ থাকা যায়। তবে সবচেয়ে আগে প্রয়োজন রোগটি শনাক্ত করা। অনেক ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগী জানেন না যে রোগটি পুষছেন। তাই আগে জানা প্রয়োজন ডায়াবেটিস আছে কি না!

কিন্তু কী করে জানবেন সেটা? আসুন, দেখে নিই ডায়াবেটিস রোগের প্রধান লক্ষণগুলো কী কী?

*ঘন ঘন পানির পিপাসা।

*ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া।

*অতিরিক্ত ক্ষুধা।

*শরীরের ওজন কমে যাওয়া।

অন্যান্য উপসর্গ: প্রধান লক্ষণগুলো ছাড়াও এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের শরীরে নানা উপসর্গ দেখা যায়। এসব হলো শরীরে চুলকানি, বাত ব্যথা, চোখে ঝাপসা দেখা, ঘন ঘন চশমা বদল, পা জ্বালাপোড়া করা এবং অবশ বোধ করা, কাটা-ছেঁড়া সহজে না শুকানো। যদি আপনার এসব শারীরিক উপসর্গ থাকে তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা প্রয়োজন।

কাদের ঝুঁকি আছে: এ ছাড়া লক্ষণ না থাকলেও প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক লোকজনেরই ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা প্রয়োজন। বিশেষ করে যাদের ওজন বেশি, কায়িক পরিশ্রম করে না যারা, যাদের বাবা-মা, ভাইবোনের ডায়াবেটিস আছে, যারা উচ্চ রক্তচাপের রোগী, যাদের রক্তে এইচডিএল কোলেস্টেরল ৩৫–এর নিচে এবং ট্রাইগ্লিসারাইড ২৫০–এর বেশি। যেসব নারীর গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস রোগ ধরা পড়েছিল ও যাঁদের হৃদ্‌রোগ রয়েছে।

শিশুদের ক্ষেত্রে: যেসব শিশুর ওজন বেশি, যাদের বাবা-মা, দাদা-দাদি, ফুফু, ভাই-বোনের ডায়াবেটিস আছে, যাদের শরীরে ইনসুলিনের কার্যকারিতা কমে যাওয়ার লক্ষণ দেখা দিয়েছে, যাদের জন্মের সময় ওজন কম ছিল এবং যেসব শিশুর মায়ের গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস ধরা পড়েছে।

গর্ভকালীন ডায়াবেটিস: গর্ভাবস্থায় কখন ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা প্রয়োজন তা অনেকেই জানেন না।

এ ক্ষেত্রে গর্ভধারণের পরপরই একবার ডায়াবেটিস পরীক্ষা করতে হবে পাশাপাশি গর্ভকালীন ২৪-২৮ সপ্তাহের সময়ও ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা প্রয়োজন। যাদের গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস হয় তাঁদের প্রসবের ছয়-বারো সপ্তাহ পর পরীক্ষা করতে হবে।

মাসুদ করিম

কনসালট্যান্ট, অ্যান্ডোক্রাইনোলজিস্ট

চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল

পাথওয়ে ফ্রি ফ্রাইডে ক্লিনিক

পাথওয়ে ফ্রি ফ্রাইডে ক্লিনিক

দেশের অন্যতম বৃহত্তম বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা “পাথওয়ে” গরীব, অসহায় ও দরিদ্র মানুষেদের স্বাস্থ্যসেবার কথা বিবেচনা করে “ফ্রি ফ্রাইডে ক্লিনিক” নামে একটি বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম চালু করেছে । গত ১৭ জানুয়ারি শুক্রবার সকাল ৯টায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু হয়েছে ফ্রি ফ্রাইডে ক্লিনিকের। মিরপুর-১০ নম্বর সেক্টরে পাথওয়ের কার্যালয়ে অনুষ্ঠেয় কার্যক্রমে পাথওয়ের নির্বাহী পরিচালক ও আল হেলাল স্পেশালাইজড্ হাসপাতালের মালিকপক্ষের উপস্থিতিতে গরীব, অসহায় ও দরিদ্র মানুষেদের বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা মাধ্যমে এই কার্যক্রম শুরু হয়েছে। দারিদ্র বিমোচন ও মানুষের বিভিন্ন জীবনমান উন্নয়নে পাথওয়ে পরিচালিত বিভিন্ন সেবামূলক কার্যক্রমের সাথে সদ্য যুক্ত হওয়া এই ফ্রি ফ্রাইডে ক্লিনিক মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় মাইলফলক হিসেবে কাজ করবে বলে মনে করেন পাথওয়ের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ শাহিন।


এই স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রমের আওতায় প্রতি শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত পাথওয়ের কার্যালয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা বিনামূল্যে দরিদ্র মানুষের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো ও ব্যবস্থাপত্র দেয়া হবে। এছাড়া, প্রয়োজন অনুযায়ী বড় কোন অস্ত্রোপচার ও প্যাথলজিক্যাল এবং অন্যান্য পরীক্ষার ক্ষেত্রে বিশেষ মূল্যছাড়ের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এক্ষেত্রে মিরপুর-১০ নম্বর সেক্টরে অবস্থিত আল হেলাল স্পেশালাইজড্ধ কর্তৃপক্ষের সাথে একটি চুক্তি হয়েছে। এর আওতায় হাসপাতালের পক্ষ থেকে পাথওয়ের মাধ্যমে দরিদ্র ও
অসহায়দের স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়েছে আল হেলাল কর্তৃপক্ষ।


একটি সুখী ও সমৃদ্ধ দেশ গঠনে এ ধরনের সেবা কার্যক্রম অব্যাহত রাখার ব্যাপারে পাথওয়ে দৃঢ় প্রত্যয়ী।

করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জনসচেতনতা

প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস দ্বারা বিশ্ববাসী যখন স্তমিত তখন তৃতীয় বিশ্বের একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে বাংলাদেশের জনগণ ও সরকার এই সংকট মোকাবেলা করতে হিমশিম খাচ্ছে।

আক্রান্ত ব্যক্তির স্বাস্থ্যসেবা এবং মৃত ব্যক্তির দাফন

করোনা ভাইরাসে মানবজাতি এক বৈশ্বিক সংকট মোকাবেলা করছে। মানবজাতির ইতিহাসে এমন ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখোমুখি মানুষকে পড়তে হয়নি। করোনা বিশ্বব্যাপী একধরনের

ক্ষুধার্ত ও কর্মহীন মানুষদের খাদ্য সহায়তা

করোনা প্রভাবে হঠাৎ স্তব্ধ পৃথিবী। সবচেয়ে কঠিন অবস্থায় আছেন শহরের ছিন্নমূল খেটে খাওয়া মানুষ, পরিবহন শ্রমিক ও গ্রামের দরিদ্র জনগোষ্ঠী। তাদের জমানো কোন সঞ্চয় না থাকায়

করোনা হতে শিক্ষা

করোনা হতে শিক্ষা

মানবজাতি বর্তমানে বিশ্বব্যাপী একটি মহাসংকটের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। সম্ভবত মানবজাতির ইতিহাসে এমনসংকটের মুখোমুখি মানবজাতি পরেনি। আগামীতে করোনা ভাইরাস এমন একটি ঘটনা হিসেবে স্মরণ হবে যেখানে এটিকেবলমাত্র একটি

পাথওয়ে সম্পর্কিত

পাথওয়ে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা দাতব্য, অলাভজনক এবং স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। এর প্রধান কার্যালয় ঢাকার মিরপুরে। বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ অসহায় মানুষের পাশে সর্বদাই পথচলা। প্রধানত পাথওয়ে বাংলাদেশে শিশু, নারী এবং তৃতীয় লিঙ্গ উন্নয়নে নিবেদিত একটি মানবিক সংস্থা। পাথওয়ে এনজিও অ্যাফেয়ার্স ব্যুরো বাংলাদেশ কর্তৃক অনুমোদিত এবং তালিকাভুক্ত। রেজিস্ট্রেশন নম্বর: 0778

অফিস সময় তালিকা

শনিবার     ১০ টা হইতে ৬ টা
রবিবার     ১০ টা হইতে ৬ টা
সোমবার     ১০ টা হইতে ৬ টা
মঙ্গলবার     ১০ টা হইতে ৬ টা
বুধবার     ১০ টা হইতে ৬ টা
বৃহস্পতিবার     ১০ টা হইতে ৬ টা
শুক্রবার     বন্ধ

ছুটির তালিকা

অফিসের ঠিকানা

বাড়ি ০২, রাস্তা ০৬, সেনপাড়া পর্বতা, কাফরুল,
মিরপুর, ঢাকা -১২১৬, বাংলাদেশ
ফোনঃ +৮৮ ০২ ৫৮০৫৩৭৪৩
মোবাইলঃ +৮৮ ০১৩২১ ২৩২৯৮২
ই-মেইলঃ info@pathwaybd.org
ওয়েব: www.pathwaybd.org
ওয়েব: www.ajkerprosongo.com

নিচে উল্লেখিত লিংকে আমাদেরকে অনুস্মরণ করুন

Search