প্রতিবন্ধীদের সহায়তা

আমরা একটি বিশ্বব্যাপী অলাভজনক সংস্থা যা পুরো বিশ্বজুড়ে ভাল দিক  এবং ইতিবাচক পরিবর্তনগুলি সমর্থন করি।
This image for Image Layouts addon

প্রতিবন্ধীদের সহায়তা প্রদান

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ২০০৯ সালের এক হিসাব মতে বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার ০.৮৪% অটিজম ও প্রতিবন্ধী রয়েছে। এই মতে দেশে প্রায় ১৫ লক্ষের মত প্রতিবন্ধী রয়েছে। আর এই বিশাল প্রতিবন্ধীর জন্য দেশে মাত্র ২০০ অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপিষ্ট রয়েছে। পাথওয়ে দেশের এই বিশাল প্রতিবন্ধী শিশুদের কল্যানে নানামূখী কার্যক্রম নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। আর এসকল কার্যক্রমের আওতায় প্রতিবন্ধীদের প্রশিক্ষনের মাধ্যমে সাধারণ জীবনে ফিরিয়ে আনার সর্বাত্মক প্রচেষ্ঠা করা হচ্ছে এবং প্রয়োজনে তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী তাদেরকে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। পাথওয়ে তাদের প্রতি পূর্ণাঙ্গ মানবিত দৃষ্টি ভঙ্গী নিয়ে তাদের কল্যানে বিভিন্ন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।

সর্বোত্তম মানবিক কাজের জন্য

আমাদের যাত্রায় অংশ নিতে সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি

প্রতিবন্দী  
 
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে সৃষ্টি করেছেন । মানুষ একা বসবাস করতে পারে না সমাজবদ্ধ হয়ে বসবাস করতে হয় । সমাজের থেকে আলাদা হয়ে কখনো বাঁচা সম্ভব নয় । একে অপরের সহযোগিতা ও সমর্থন এর মাধ্যমে পথ চলতে হয় । পৃথিবীতে সব মানুষ সম্পূর্ন নয় । মানুষের কোন না কোন সমস্যা আছে । আমাদের মত সাধারণ মানুষ থেকে আলাদা যাদের হাত, পা , চোখ  নেই কানে শোনে না , ঠিকভাবে কাজ করতে পারে না এবং জীবন পরিচালনায় ব্যাহত হয় তাদের প্রতিবন্ধী বলি।
 
প্রতিবন্ধী সমাজের একটি অংশ । তাদেরকে বাদ দিয়ে সমাজের উন্নতি কখনো সম্ভব নয় । এদেরকে সাথে নিয়ে সহযোগিতা করে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে । সমাজে বসবাসরত প্রত্যেকটি মানুষ দেশের জন্য সম্পদ । মানুষের সঠিক সম্মান ও সহযোগিতা একে অপরের কাম্য । সমাজে বসবাসরত অসংখ্য মানুষের মধ্যে দিয়ে কিছু মানুষ থাকে যারা সারাজীবন মানুষ থেকে আলাদা । যে মানুষগুলো সমাজে বসবাসরত অন্য মানুষ গুলোর উপর ভর করে জীবন যাপন করে তাদের আমরা প্রতিবন্ধী বলি । প্রতিবন্ধী মানুষ গুলো একা চলতে এবং থাকতে পারে না । মানুষ প্রতিবন্ধী বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে । তো কেউ দুর্ঘটনাবশত প্রতিবন্ধী হয়ে থাকে । আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার মতে একজন প্রতিবন্ধী হচ্ছেন তিনি যার স্বীকৃতি শারীরিক ও মানসিক ক্ষতিগ্রস্ত যথোপযুক্ত কর্মসংস্থানের প্রত্যাশা কমে যায় । জাতিসংঘ প্রদত্ত সংজ্ঞা অনুযায়ী প্রতিবন্ধিতা হলো এমন একটি বাধা বা সীমাবদ্ধতা যা একজন মানুষের স্বাভাবিক কাজকর্মকে পূর্ণভাবে ব্যাহত করে । প্রতিবন্ধীদের অবহেলা না করে দেশের উন্নতির জন্য তাদের দেশের সেবায় নিয়োজিত করা সমাজ ও দেশের দায়িত্ব । দেশের নাগরিক হিসেবে তাদের সমান অধিকার আছে । তাই প্রতিবন্ধীদের অবহেলা , অপমান না করে সঠিক সুযোগ-সুবিধা ও সহযোগিতা করা প্রত্যেক নাগরিকের দায়িত্ব ।প্রত্যেক প্রতিবন্দী সমাজের অংশ । তারা সমাজের বাহিরের কেও নয়। প্রতিবন্দীদের আমরা সর্বদা আলাদা করে দেখি যা আমাদের সবচেয়ে বড় ভুল।সার্বিক দিক বিবেচনায় প্রতিবন্দীদের দুই ভাগে ভাগ করা য়ায়।তার একটি হল শারীরিক প্রতিবন্ধী আর একটা হল মানসিক প্রতিবন্দী । সমাজে এই দুই ধরনের প্রতিবন্দী দেখা য়ায় । শারীরিক প্রতিবন্দী বলতে বুঝায় যে প্রতিবন্দী গুলো অঙ্গহানি জনিত কারনে হয়ে থাকে তাদের শারীরিক প্রতিবন্দি বলে। শারীরিক প্রতিবন্দী জন্মগত এবং দুর্ঘটনা কারনবসত হয়ে থাকে ।
 
  


অন্ধ, বোবা ,বধির , খোঁড়া , হাত-পা নাই ইত্যাদি মানুষ গুলো শারীরিক প্রতিবন্দি । মানসিক ভারসাম্যহীন বোকা , উন্মাদ তাদের মানসিক প্রতিবন্ধী বলে । এছাড়াও জন্মগত ও মারাত্মক অসুখে প্রতিবন্দীতা বরন করতে হয়।যে কোন প্রতিবন্দকতা বা বাঁধা মানুষের কাছে দুঃসহনীয় ও কষ্টকর । দারিদ্র্যতার মধ্যেও  একজন সবল ও সাধারণ মানুষ সুখি জীবনযাপন করে কিন্তু শত ঐশ্বর্যের মাঝে একজন প্রতিবন্দী কখনও সুঃখ খুঁজে পায় না।
 
 
 
 
বিশ্বের প্রত্যেকটি দেশেই প্রতিবন্দি লক্ষ্য করা য়ায় ।প্রতিবন্দী কোন একক সমস্যা নয় ।প্রতিবন্দীদের সহায়তায় প্রত্যেকটি দেশকে এগিয়ে আসতে হবে । প্রতিবন্ধীরা দেশের সম্পদ ।জাতিসংঘ প্রতিবন্দীদের  প্রতি সমাজ , রাষ্ট্র ও পৃথিবীর সকলকে দায়িত্ব ও অধিকার এর জন্য ১৯৮১ সনকে “ বিশ্ব প্রতিবন্দী বর্ষ “ ঘোষনা করে । জাতিসংঘের উদ্যোগে প্রতি বছর ৩ই ডিসেম্বর বিশ্বে  “আন্তর্জাতিক প্রতিবন্দী দিবস” পালন করা হয় ।আন্তর্জাতিক প্রতিবন্দী দিবস পালন করার কারনে বিশ্বের সকল প্রতিবন্দী মানব জাতির দৃষ্টির সম্মুখে আসার সুয়োগ পায়।প্রতিবন্দীরা দেশ জাতি সমাজ এর বোঝা নয় ।সমাজের অগ্রগতির বাঁধা তারা নয় । প্রতিবন্ধীদের অংশগ্রহণ দেশ , সমাজ , জাতি হবে আরও প্রাণবন্ত ও গতিমুখর । প্রতিবন্দীদের সাথে নিয়ে গড়ে উঠবে একটি সুন্দুর দেশ । সমাজে প্রতিবন্দীদের নিয়ে কেও কোন সমালোচনা ও হেওপতিপন্ন করবে না । সবাই প্রতিবন্দীর অধিকার আদায় ও সমতার লক্ষে কাজ করবে এবং প্রতিবন্দীদের সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসবে। প্রতিবন্ধী বর্ষ ও প্রতিবন্ধী দিবস পালনের সার্থকতা  তাহলে পূরণ হবে ।
 

 
প্রতিবন্ধী প্রত্যেকটি দেশে কম বা বেশি বিদ্যমান আছে ।প্রতিবন্ধী ছাড়া কোন দেশ নেই ।কিন্তু দেশ প্রেক্ষাপটে প্রতিবন্দীদের সুজোগ-সুবিধা ও জীবন যাপন আলাদা হয়ে থাকে । বাংলাদেশও অনেক প্রতিবন্দী দেখা য়ায় । যারা রাস্তায় ঘুরে ঘুরে মানবেতর জীবন যাপন করে । বাংলাদেশ পর্যালোচনা দেখা যায়  মোট জনসংখ্যার ৭ ভাগেরও বেশি অধিক প্রতিবন্দি দেখা যায়।বর্তমানে প্রায় ১৬-২০ লাখের বেশি প্রতিবন্ধী বাংলাদেশে আছে । বাংলাদেশে প্রতিবন্দীদের সুযোগ সুবিধা  সঠিক ভাবে বন্টন করা হয় না।   সরকারি সহায়তা প্রতিবন্দীদের মাঝে সঠিক ভাবে প্রদান করা হয় না।প্রতিবন্দীরা রাস্তা ঘাটে মানুষের কাছে ভিক্ষা , অনুদান ইত্যাদি পেয়ে থাকে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে প্রতিবন্দীরা অনেক অবহেলিত হয়ে থাকে। দরিদ্র দেশ হওযায় এবং অধিক জনসংখ্যার দেশে মানুষকে বেচে থাকার জন্য সংগ্রাম করে বেচে থাকতে হয়।বাংলাদেশকে প্রতিবন্দীদের নিয়ে সুপরিকল্পিত পরিকল্পনা করতে হবে । প্রতিবন্দীরা সুয়োগ সুবিধা ও উৎসাহ প্রদান করতে হবে ।দেশের অন্যান্য জনসাধারণের মত তাদের কেউ  সমান চোখে দেখতে হবে। প্রতিবন্ধীদের সঠিক তথ্য সংগ্রহ করতে হবে।প্রতিবন্দীদের নিয়ে তাদের জন্য সুপরিকল্পনা গড়ে তোলা এবং দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে তাদের উৎসাহিত করতে হবে।প্রতিবন্ধীরা দেশের অন্য মানুষদের মত জীবন অতিবাহিত করতে পারে না।সমাজে বসবাসরত মানুষ যেমন নিজের ইচ্ছা মত জীবন যাপন চলাফেরা মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকে কিন্তু একজন প্রতিবন্ধী সাধারন মানুষের মত চলতে পারে না ।সমাজে প্রতিবন্দীদের পথ চলতে বিভিন্ন বাধার সম্মুখীন হতে হয়।সমাজের বিভিন্ন জায়গায় হেও হয়ে থাকে।প্রতিবন্দীদের  দায়িত্ব বলতে গেলে সর্বপ্রথম আসে পরিবার।প্রতিবন্দীদের মানসিক বিকাশ এর জন্য পরিবার অনেক বড় ভুমিকা পালন করে থাকে। পরিবারের পর প্রতিবন্দিদের সহায়তায় এগিয়ে আসতে হবে সমাজকে।সমাজে বসবাসরত মানুষ প্রতিবন্দীদের সাহায্য সহযোগীতায় এগিয়ে আসবে । প্রতিবন্দীদের দায়িত্ব শুধু পরিবারের নয় । সমাজ ও দেশ প্রতিবন্ধীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে বড় ভূমিকা পালন করতে হবে ।মানুষ বেঁচে থাকে তার নামে নয় তার কর্মের মধ্যে । সমাজে বসবাসরত মানুষজন একে অপরের সহযোগিতাই সামনে এগিয়ে যাবে এটাই সমাজের মূল ধারনা। সবাই একে অন্যর ওপর নির্ভরশীল । তাই সমাজে বসবাসরত মানুষের উচিত হবে প্রতিবন্দীদের বিভিন্ন ভাবে সহায়তা করা।প্রতিবন্দীদের সহায়তা বলতে মনের ভাব প্রকাশে সহায়তা , কথা বুজিয়ে বলা, চলাফেরায় সহয়োগিতা, আর্থিক ও অনার্থিক সুবিধা প্রদান  করা। আমাদের সমাজে প্রতিবন্দী মানুষকে  প্রয়োজনমত সহযোগিতা  করলে তারা নিজেদের উন্নয়ন ও সমাজ এবং দেশের সম্পদে পরিনত হবে।
 
 
 
 
প্রতিবন্ধী বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অনেক গুরুত্ব বহন করে । সরকার প্রতিবন্দীদের নিয়ে বিভিন্ন উন্নয়ন মুলক কর্মকাণ্ড করলেও সঠিক ভাবে তার বাস্তবায়ন এবং সঠিক প্রতিবন্দিরা এর সুফল পায় না । বিভিন্ন বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থাকে  সরকারী সহায়তা প্রদান করলে  তাহলে প্রতিবন্দীদের উন্নয়ন সম্ভব।পাথওয়ে বাংলাদেশর একটি  স্বনামধন্য বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা । পাথওয়ে দেশের উন্নয়নে সর্বদা কাজ করে যাচ্ছে । পাথওয়ে প্রতিবন্দীদের নিয়ে উন্নয়নমুলক বিভিন্ন কর্মকাণ্ড হাতে নিয়েছে । যা প্রতিবন্ধীদের জীবনকে সুন্দর ও সুশৃঙ্খল আনবে।পাথওয়ে প্রতিবন্দীদের মাঝে চলাফেরা ও য়াতায়াত এর জন্য হুইল চেয়ার বিতরণ করেছে।পাথওয়ে তত্বাবধায়নে বিভিন্ন অনুপ্রেরণামূলক ও প্রেষণামূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে। এতে প্রতিবন্দীরা সমাজে চলা-ফেরায় সহযোগিতা পায়। প্রতিবন্দীদের নিয়ে প্রতিবন্দী দিবসে বিভিন্ন অনুষ্ঠান , সভা , সেমিনার , বনভোজন , খেলাদুলার  আয়োজন করে থাকে।প্রতিবন্ধী সমাজ ও দেশের সম্পদ । তাদের যত্ন ও সঠিক মূল্যায়নের জন্য প্রতিবন্ধীদের পরিবার ও সমাজকে উপস্থাপন করা । প্রতিবন্দীরাও পারে সমাজ ও দেশের  উন্নয়নে কাজ করতে।পাথওয়ে আর্থিক ও অনার্থিক  সুয়োগ-সুবিধা প্রদান করে ।
 
পাথওয়ের পক্ষ থেকে প্রতিবন্দীদের নিয়ে সরকারের কাছে কিছু নীতিমালা তুলে ধরা হলঃ
*প্রতিবন্ধী ভাতার সঠিক বন্টন করা ।
*সারাদেশে প্রতিবন্দীদের সঠিক তালিকা প্রণয়ন করা।
*প্রতিবন্ধীদের শারীরিক সমস্যা অনুযায়ী  চলাফেরার ব্যবস্থা করা।
*প্রতিবন্দীদের  শিক্ষার জন্য স্কুল, বিদ্যালয়ে বিনা খরচে পড়াশোনার সুয়োগ করে দেয়া। 
*শিক্ষার পাশাপাশি প্রতিবন্ধীদের কারিগরি শিক্ষার ব্যবস্থা করা। 
*প্রতিবন্দীরা যে পরিবারে জন্মগ্রহন করে সে পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান।
*প্রতিবন্দীদের শিক্ষার মান অনুয়ায়ী চাকুরীর ব্যবস্থা করা।
*প্রতিবন্দীদের নিয়ে নির্দিষ্ট সময় পর পর সভা ও সেমিনের এর মাধ্যমে তাদের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে অবগত হওয়া।
*দেশে যেসব বেসরকারি প্রতিষ্ঠান  প্রতিবন্দীদের নিয়ে কাজ করে তাদের আর্থিক ও অনার্থিক সহায়তা প্রদান।
 
 
 
 
দেশের সরকারি ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠান গুলো প্রতিবন্দীদের নিয়ে দেশের উন্নয়নে কাজ করে চলছে। প্রতিবন্দীদের সমাজে সঠিক মূল্যায়ন দেওয়ার জন্য সমাজ ও দেশকে একসাথে কাজ করতে হবে। তাহলে প্রতিবন্ধী দেশ , সমাজ এবং জাতির উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।
 

আমাদের ফটো গ্যালারি

পাথওয়ে সম্পর্কিত

পাথওয়ে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা দাতব্য, অলাভজনক এবং স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। এর প্রধান কার্যালয় ঢাকার মিরপুরে। বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ অসহায় মানুষের পাশে সর্বদাই পথচলা। প্রধানত পাথওয়ে বাংলাদেশে শিশু, নারী এবং তৃতীয় লিঙ্গ উন্নয়নে নিবেদিত একটি মানবিক সংস্থা। পাথওয়ে এনজিও অ্যাফেয়ার্স ব্যুরো বাংলাদেশ কর্তৃক অনুমোদিত এবং তালিকাভুক্ত। রেজিস্ট্রেশন নম্বর: 0778

অফিস সময় তালিকা

শনিবার     ১০ টা হইতে ৬ টা
রবিবার     ১০ টা হইতে ৬ টা
সোমবার     ১০ টা হইতে ৬ টা
মঙ্গলবার     ১০ টা হইতে ৬ টা
বুধবার     ১০ টা হইতে ৬ টা
বৃহস্পতিবার     ১০ টা হইতে ৬ টা
শুক্রবার     বন্ধ

ছুটির তালিকা

অফিসের ঠিকানা

বাড়ি ০২, রাস্তা ০৬, সেনপাড়া পর্বতা, কাফরুল,
মিরপুর, ঢাকা -১২১৬, বাংলাদেশ
ফোনঃ +৮৮ ০২ ৫৮০৫৩৭৪৩
মোবাইলঃ +৮৮ ০১৩২১ ২৩২৯৮২
ই-মেইলঃ info@pathwaybd.org
ওয়েব: www.pathwaybd.org
ওয়েব: www.ajkerprosongo.com

নিচে উল্লেখিত লিংকে আমাদেরকে অনুস্মরণ করুন

Search