রমজান ২০২৩- পাথওয়ে এর পক্ষ থেকে ইফতার কার্য্যক্রম

আমরা একটি বিশ্বব্যাপী অলাভজনক সংস্থা যা পুরো বিশ্বজুড়ে ভাল দিক  এবং ইতিবাচক পরিবর্তনগুলি সমর্থন করি।

রমজান ২০২৩- পাথওয়ে এর পক্ষ থেকে সারা মাসব্যাপী ইফতার প্রোগ্রাম

পাথওয়ে প্রতি বছর পবিত্র রমজান উপলক্ষ্যে মাসব্যাপী ব্যাপক কর্মসূচী গ্রহন করে থাকে। আমাদের দেশে অসংখ্য অসহায় ও দরিদ্র মানুষের বাস, তারা সারা দিন রোজা রাখেন কিন্তু তাদের সামান্য ইফতার কেনার সামর্থ্য হয় না। শুধু তাই নয়, এছাড়াও অনেক পথচারীর চলার পথে ইফতার করার সময় ও সুযোগ হয় না। ঐ সকল রোজাদারদের মাঝে সামান্য ইফতার বিতরণের মাধ্যমে আমরা আমাদের সামাজিক ও নৈতিক দায়বদ্ধতা হতে কিছু করতে চেষ্টা করছি। নৈতিক দায়িত্ব ও মানবিক মূল্যবোধের আবেদনে সারা দিয়ে ঢাকা শহরের বিভিন্ন টার্মিনাল, রেলষ্টেশন, বিভিন্ন বস্তি এলাকায় মাসব্যাপী আমাদের ইফতার সেবা কার্যক্রম চলে।

“পাথওয়ে” দৃঢ় ভাবে বিশ্বাস করে আমরা সবাই যদি আমাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে অসহায় ও দরিদ্র মানুষের কল্যাণে এগিয়ে আসি তাহলেই একদিন ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত শান্তিময় এক মানবিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হবে। 

সিয়াম পালনকারী বা রোজাদারকে ইফতার করানোর ফযিলত অপরিসীম। হাদিসে এর ফজিলত সম্পর্কে উল্লেখ আছে যে, 

যায়েদ ইবনে খালেদ জুহানী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি কোন রোজাদারকে ইফতার করাবে, সে (রোজাদারের) সমান নেকীর অধিকারী হবে। আর তাতে রোজাদারের নেকীর কিছুই কমবে না।” (তিরমিযী হাসান সহীহ) [তিরমিযী ৮০৭, ইবনু মাজাহ ১৪৪৬, আহমাদ ২১১৬৮, দারেমী ১৭০২]

মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে আর্তমানবতার সেবায় কাজ করার তৌফিক দান করুন, আমীন। 

রোজাদারদের ইফতার খাওয়ানোর জন্য আপনার সাদাকা, এবং যাকাত "পাথওয়ে"-তে দান করুন। এবং বাংলাদেশ ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ২০২৩ সালের রমজানের সেহরি ও ইফতারের সময় জেনে নিন।

আমাদের পরবর্তীকার্যক্রম

সর্বোত্তম মানবিক কাজের জন্য আমাদের যাত্রায় অংশ নিতে সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি

ঢাকা এবং অন্যান্য জেলা সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচী ক্যালেন্ডার - রমজান ২০২৩

রমজান মোবারক। মুসলিমরা সর্বদা গুগলে বিভিন্ন কি-ওয়ার্ড দিয়ে যেমন বাংলাদেশ রমজান ক্যালেন্ডার, আজকের হিজরি তারিখ, আজকের ইফতারের সময়, আজ ফজরের সময়, সেহরি এবং ইফতারের সময় ইত্যাদি অনুসন্ধান করে। একজন মুসলমানের জন্য সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময় জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণেই ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের সময় অনুযায়ী পাথওয়ে ২০২৩ সালের রমজানের একটি ক্যালেন্ডার পোস্ট করেছে। আপনি আপনার অবস্থানে আজ সঠিক সেহরীর সময় এবং ইফতার/সূর্যাস্তের সময় পেয়ে যাবেন। আমাদের ওয়েবে আজ হিজরি তারিখ পাওয়া যাচ্ছে, শুধু মিলাতে হবে। আপনাকে মনে রাখতে হবে যে, কুরআন ও সহীহ সুন্নাহ অনুসারে আমরা জানতে পারি সূর্যাস্তের সময়ই ইফতারের সময়। আসুন কুরআন ও সুন্নাহ অনুসরণ করি। সিয়ামের সময়  অনুসরণ করতে, অনুগ্রহ করে নীচে আমাদের রমজান ২০২৩ ক্যালেন্ডারের ইফতার এবং সেহরির সময়সূচী অনুসরণ করুন। 
 

২০২৩ সালের রমজানের সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচী ক্যালেন্ডার - ঢাকা জেলা

২০২৩ সালের রমজানের সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচী ক্যালেন্ডার - ঢাকা জেলা

সম্ভাব্যঃ ঢাকা জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী -রমজানের ক্যালেন্ডার ২০২৩ -ইসলামিক ফাউন্ডেশন

আজকের ইফতারের সময় জেনে নিন। সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ক্যালেন্ডার রমজান ২০২৩- ইসলামিক ফাউন্ডেশন 


রমজান দিন সাহরি / সেহরির সময় ইফতারের সময়
০১ ২৩ মার্চ, ২০২৩ (বৃহস্পতিবার) ০৫:০০ am ০৬:১২ pm
০২ ২৪ মার্চ, ২০২৩ (শুক্রবার) ০৪:৫৮ am ০৬:১৩ pm
০৩ ২৫ মার্চ, ২০২৩ (শনিবার) ০৪:৫৭ am ০৬:১৩ pm
০৪ ২৬ মার্চ, ২০২৩ (রবিবার) ০৪:৫৬ am ০৬:১৩ pm
০৫ ২৭ মার্চ, ২০২৩ (সোমবার) ০৪:৫৫ am ০৬:১৪ pm
০৬ ২৮ মার্চ, ২০২৩ (মঙ্গলবার) ০৪:৫৪ am ০৬:১৪ pm
০৭ ২৯ মার্চ, ২০২৩ (বুধবার) ০৪:৫৩ am ০৬:১৪ pm
০৮ ৩০ মার্চ, ২০২৩ (বৃহস্পতিবার) ০৪:৫২ am ০৬:১৫ pm
০৯ ৩১ মার্চ, ২০২৩ (শুক্রবার) ০৪:৫১ am ০৬:১৫ pm
১০ ০১ এপ্রিল, ২০২৩ (শনিবার) ০৪:৫০ am ০৬:১৬ pm
১১ ০২ এপ্রিল, ২০২৩ (রবিবার) ০৪:৪৯ am ০৬:১৬ pm
১২ ০৩ এপ্রিল, ২০২৩ (সোমবার) 04:48 am 06:16 pm
১৩ ০৪ এপ্রিল, ২০২৩ ( মঙ্গলবার) ০৪:৪৭ am ০৬:১৭ pm
১৪ ০৫ এপ্রিল, ২০২৩ (বুধবার) ০৪:৪৬ am ০৬:১৭ pm
১৫ ০৬ এপ্রিল, ২০২৩ (বৃহস্পতিবার) ০৪:৪৫ am ০৬:১৮ pm
১৬ ০৭ এপ্রিল, ২০২৩ ( শুক্রবার) ০৪:৪৪ am ০৬:১৮ pm
১৭ ০৮ এপ্রিল, ২০২৩ (শনিবার) ০৪:৪৩ am ০৬:১৮ pm
১৮ ০৯ এপ্রিল, ২০২৩ (রবিবার) ০৪:৪২ am ০৬:১৯ pm
১৯ ১০ এপ্রিল, ২০২৩ (সোমবার) ০৪:৪১ am ০৬:১৯ pm
২০ ১১ এপ্রিল, ২০২৩ (মঙ্গলবার) ০৪:৪০ am ০৬:২০ pm
২১ ১২ এপ্রিল, ২০২৩ ( বুধবার) ০৪:৩৯ am ০৬:২০ pm
২২ ১৩ এপ্রিল, ২০২৩ (বৃহস্পতিবার) ০৪:৩৭ am ০৬:২০ pm
২৩ ১৪ এপ্রিল, ২০২৩ (শুক্রবার) ০৪:৩৬ am ০৬:২১ pm
২৪ ১৫ এপ্রিল, ২০২৩ (শনিবার) ০৪:৩৫ am ০৬:২১ pm
২৫ ১৬ এপ্রিল, ২০২৩ ( রবিবার) ০৪:৩৪ am ০৬:২২ pm
২৬ ১৭ এপ্রিল, ২০২৩ (সোমবার) ০৪:৩৩ am ০৬:২২ pm
২৭ ১৮ এপ্রিল, ২০২৩ (মঙ্গলবার) ০৪:৩২ am ০৬:২৩ pm
২৮ ১৯ এপ্রিল, ২০২৩ (বুধবার) ০৪:৩১ am ০৬:২৩ pm
২৯ ২০ এপ্রিল, ২০২৩ (বৃহস্পতিবার) ০৪:৩০ am ০৬:২৩ pm
৩০ ২১ এপ্রিল, ২০২৩ (শুক্রবার) ০৪:২৯ am ০৬:২৪ pm

( সকল জেলার সময়সূচি ) জেলা ভিত্তিক সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী রমজান ২০২৩

বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষই ইসলাম ধর্মের অনুসারী। এই ইসলাম প্রিয় মানুষেরা ইসলামকে যথাযথ অনুস্মরণের চেষ্টা করে। অনেক মতভেদ থাকার পরও তারা এক আল্লাহরই ইবাদত করে বিশেষ করে ফরজ সিয়াম বা রোজা রাখার ব্যাপারে বাংলার মুসলিমরা খুবই সোচ্চার। আলহামদুলিল্লাহ্‌। শুওনতে খারাপ শুনাওলেও একথা সত্য যে অনেকেই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে না বা সালাত আদায় করে না কিন্তু তারা কখনো সিয়াম ভঙ্গ করে না। হাজার কষ্ট হলেও তারা একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য রোযা রাখে। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় বসবাসরত মানুষদের সুবিধার্থে পাথওয়ে রমজান ২০২৩ একটি জেলা ভিত্তিক সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী তৈরি করেছে যেখানে রোজা ভাঙ্গার দোয়া সহ প্রত্যেকটি জেলার ইফতার ও সেহরীর শেষ সময় উল্লেখ করা আছে। পাথওয়ের ইফতার প্রোগ্রামে সকল দ্বীনী ভাইকে অংশগ্রহণের জন্য অনূরোধ করা যাচ্ছে। ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক বানানো সেহরি ও ইফতার এর সময়সূচীকে অনুস্মরণ করে তালিকা করা হয়েছে। কিভাবে ঢাকার ইফতার ও সেহরির সময়ের সাথে কিছু সময় যোগ ও বিয়োগ করে অন্যান্য জেলার সময় বুঝতে হতে তা তালিকাতে উল্লেখ করা হয়েছে। আশা করি ধর্মপ্রাণ মুসলিম ভাই ও বোনদের রমজান ২০২৩ এর সময়সূচীর তালিকা টি উপকারে আসবে ইন শা আল্লাহ।

( সকল জেলার সময়সূচি ) জেলা ভিত্তিক সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩- ইসলামিক ফাউন্ডেশন

( সকল জেলার সময়সূচি ) জেলা ভিত্তিক সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩ -ইসলামিক ফাউন্ডেশন

( সকল জেলার সময়সূচি ) জেলা ভিত্তিক সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

( সকল জেলার সময়সূচি ) জেলা ভিত্তিক সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩


হিজরি ১৪৪৪ ( রমজান ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ) সাহরী ও ইফতারীর ক্ষেত্রে ঢাকার সাথে অন্যান্য জেলার সময়ের পার্থক্যঃ
ঢাকার সময় হতে বাড়াতে হবে ঢাকার সময় হতে কমাতে হবে
জেলা সাহরী জেলা ইফতার জেলা সাহরী জেলা ইফতার
মানিকগঞ্জ, বগুড়া, সিরাজগঞ্জ, পঞ্চগড়, নীলফামারী,ভোলা ১ মি. মাদারীপুর ১ মি. নোয়াখালী, শেরপুর, জামালপুর, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নরসিংদী, গাইবান্দা, কক্সবাজার ১ মি. শরীয়তপুর, নরসিংদী, বরিশাল, পটুয়াখালী, সুনামগঞ্জ ১ মি.
শরীয়তপুর,দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, জয়পুরহাট, ফরিদপুর, মাদারিওপুর, বরিশাল ২ মি. মানিকগঞ্জ, ময়মনসিংহ, গোপালগঞ্জ, বাগেরহাট, ফরিদপুর ২ মি. চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, ফেনী ২ মি. চাঁদপুর, বি বাড়িয়া, লক্ষীওপুর, নোয়াখালী ২ মি.
নওগাঁ, ঝালকাঠি, গোপালগঞ্জ ৩ মি. শেরপুর, খুলনা, টাঙ্গাইল, নড়াইল ৩ মি. ময়মনসিংহ, বি-বাড়িয়া, কিশোরগঞ্জ ৩ মি. কুমিল্লা, মৌলভীবাজার, ভোলা, হবিগঞ্জ ৩ মি.
নাটোর, পাবনা, কুষ্টিয়া,রাজবাড়ী, মাগুরা,পিরোজপুর,বরগুনা,পটুয়াখালি, নড়াইল, বাগেরহাট ৪ মি. সিরাজগঞ্জ, জামালপুর,মাগুরা ৪ মি. রাঙ্গামাটি,বান্দরবন, নেত্রোকোনা, হবিগঞ্জ ৪ মি. ফেনী, সিলেট ৪ মি.
রাজশাহী, ঝিনাইদহ,যশোর, খুলনা ৫ মি. পাবনা, ঝিনাইদহ, যশোর, সাতক্ষীরা, রাজবাড়ী ৫ মি. খাগড়াছড়ি ৫ মি.    
চাঁপাইনবাবগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা ৬ মি. চুয়াডাঙ্গা, গাইবান্দা,কুষ্টিয়া,বগুড়া ৬ মি. সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ৬ মি.    
সাতক্ষীরা, মেহেরপুর ৭ মি. নাটোর, মেহেরপুর, কুড়িগ্রাম ৭ মি. সিলেট ৭ মি. খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম ৭ মি.
    রাজশাহী, নওগাঁ, রঙ্গপুর, জয়পুরহাট, লালমনিরহাট ৮ মি.     রাঙ্গামাটি ৮ মি.
    নীলফামারী, দিনাজপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৯ মি.     বান্দরবন, কক্সবাজার ৯ মি.
    পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও ১০ মি.        

 

 পবিত্র রমজান ২০২৩ এর  ইফতার ও সেহরীর সময়সূচী - সারা দেশ

সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩ | ইফতারের দোয়া - দুআ: (রোজা/ রোযা ভাঙ্গার দুয়া):

ইফতারের দোয়া বাংলা উচ্চারন সহ:

ইফতার শেষে নিম্নের দুআ পঠনীয়,

ذَهَبَ الظَّمَأُ، وَابْتَلَّتِ الْعُرُوقُ، وَثَبَتَ الْأَجْرُ إِنْ شَاءَ اللَّهُ

উচ্চারণঃ-যাহাবায যামা-উ অবতাল্লাতিল উরুকু অসাবাতাল আজরু ইনশা-আল্লাহ।

অর্থঃ পিপাসা দূরীভূত হল, শিরা-উপশিরা সতেজ হল এবং আল্লাহ চাহেন তো সওয়াব সাব্যস্ত হল।

রেফারেন্সঃ (আবু দাউদ ২/৩০৬ সঃ জামে ৪/২০৯)।

( সকল জেলার সময়সূচি ) জেলা ভিত্তিক সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩

সেহরি খাওয়ার শেষ সময় রমজান ২০২৩

মূলত কুরআন সুন্নাহ থেকে আমরা জানতে পারি যে,

সুবহে সাদেক উদিত হলে ফজরের নামাযের সময় শুরু হয় এবং রোযাদারের জন্য পানাহার হারাম হয়ে যায়। (সুবহে সাদেক বলা হয় সেই সময়কে, যে সময়ে ভোরের আভা পূর্ব আকাশে উত্তর-দক্ষিণে বিস্থির্ণ অবস্থায় দেখা যায়।)। 
 

প্রতিদিন যেভাবে ইফতারের সময় জানবেনঃ

আপনার নিকট যদি স্মার্টফোন, ট্যাব, ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ থাকে এবং ইন্টারনেট কানেকশন থাকে, তাহলে আপনি সেকেন্ডের মধ্যেই প্রতিদিনের ইফতাররে টাইম জেনে নিতে পারবেন।
প্রতিদিন ইফতারের সময় জানতে গুগল এ সার্চ দিন  “ সানসেট টুডে ” এবং নির্দিষ্ট এলাকার সময় যেমন ঢাকার সময় জানতে চাইলে সার্চবক্সে “ সানসেট টুডে ঢাকা ” লিখুন তাহলেই আপনি সুর্যাস্তের সঠিক সময়টি পেয়ে যাবেন। তাহলেই আপনি আজকের ইফতারের সময় পেয়ে যাবেন এবং সেই অনুযায়ী ইফতার করে নিতে পারবেন ইন শা আল্লাহ।
এছাড়াও ইফতারে সময়সূচি একটি ক্যালেন্ডার আকারে অর্থাৎ রমজান ২০২৩ এর ক্যালেন্ডার পাথওয়ের পক্ষ থেকে দেওয়া হবে। ঢাকা জেলার এবং ঢাকার বাহিরের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৩ - সৌজন্যেঃ পাথওয়ে।
আমদের চারপাশে বহু মানুষ আছে তারা বিজ্ঞানের কল্যানে পাওয়া তথ্য প্রযুক্তিকে ব্যবহার করতে চায় না। আর তাই তারা নির্ভর করে শুধু মুয়জ্জিনের আজানের উপর।
অনেকেই ইফতারের সময়কে আজানের সাথে মিলিয়ে ফেলে। ইফতার মূলত সূর্য ডোবার সাথে সমপৃক্ত , আজানের সাথে নয়।

যে ব্যক্তি রোজাদারকে ইফতার করালো তার সওয়াব কেমন? ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব

যে ব্যক্তি রোযাদারকে ইফতার করালো তার সওয়াব সম্পর্কে হদিসে অনেক ফজিলত বর্ণনা করা আছে। 

রমাযান মাসে অন্যতম একটি মহৎ কাজ হল সায়িম বা রোযাদার ব্যক্তিকে ইফতার করানো। রোযাদার আর্থিক অবস্থা কেমন সেতা মূখ্য নয়, সে গরীব হোক অথবা ধনী, বন্ধু হোক অথবা আত্মীয় অথবা দূরের কেউ, অথবা না হোক কিছু খাইয়ে তাকে ইফতার করালে তাতে অনেক বড় উপকার রয়েছে প্রত্যেকের জন্য। যেহেতু ইফতারীর এই খুশীর মুহুর্তে সকলে একত্র হয়ে একে অন্যকে ফলপ্রসূ নসীহত করতে পারে। আর তার ফলে তাদের মধ্যে সৃষ্টি হয় পারস্পরিক সম্প্রীতি, সহানুভূতি, সংহতি ও দয়ার্দ্রতা।

তাছাড়া এতে রয়েছে প্রচুর সওয়াব। যায়দ বিন খালেদ জুহানী (রাঃ) হতে বর্ণিত, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘‘যে ব্যক্তি কোন রোযাদারকে ইফতার করায় সেই ব্যক্তিও ঐ রোযাদারের সমপরিমাণই সওয়াব অর্জন করে। আর এতে ঐ রোযাদারের সওয়াব কিঞ্চিৎ পরিমাণও কম হয়ে যায় না।’’[ (তিরমিযী ৮০৬, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ ১৭৪৬, ইবনে খুযাইমাহ, সহীহ, ইবনে হিববান, সহীহ, সহীহ তারগীব, আলবানী ১০৬৫ নং)]

সলফদের অনেকেই রোযা থাকতে নিজের ইফতারী অপরকে দান করতেন। তাঁদের মধ্যে একজন হলেন, আব্দুল্লাহ বিন উমার (রাঃ), দাঊদ ত্বাঈ, মালেক বিন দ্বীনার, আহমাদ বিন হাম্বল, প্রমুখ। আব্দুল্লাহ বিন উমার কিছু এতীম ও মিসকীন ছাড়া একাকী ইফতার করতেন না। আর যদি কোন দিন তিনি জানতে পারতেন যে, তাঁর পরিবার তাদেরকে তাঁর কাছে আসতে বাধা দিয়েছে বা তাদেরকে ফিরিয়ে দিয়েছে, তাহলে সে দিন আর ইফতারই করতেন না!

আবুস সাওয়ার আদাবী বলেন, আদী বংশের কিছু লোক ছিলেন, যাঁরা এই মসজিদে নামায পড়তেন; তাঁদের মধ্যে কেউই কোন খাবার দ্বারা একাকী ইফতার করতেন না। যদি সঙ্গে খাওয়ার লোক পেতেন, তাহলে খেতেন। নচেৎ, তাঁদের ইফতারী নিয়ে মসজিদে এসে লোকেদের সাথে খেতেন এবং লোকেরা তাঁদের সাথে ইফতারী করত।[ (কাইফা নাঈশু রামাযান, আব্দুল্লাহ আস-সালেহ১৫পৃঃ দ্রঃ) ]

 

ইফতার প্রোগ্রাম রমজান ২০২০ভিডিও গ্যালারী

Iftar Program 2020, Asian TV News

Iftar Program 2020, BanglaVision NEWS

ইফতার কার্যক্রম ২০১৯ভিডিও গ্যালারি

Iftar Program 2019, Kawran Bazar

Iftar Program 2019, Airport

Iftar Program 2019, Mohakhali

Iftar Program 2019, Mohammedpur

Iftar Program 2019, Sadarghat

Iftar Program 2019, Azimpur

Iftar Program 2019, Damra

Iftar Program 2019, Gabtali

Iftar Program 2019, Kamlapur

ইফতার কার্যক্রমেরে সর্বশেষ আপডেট

ইফতার কার্যক্রম ২০১৮ভিডিও গ্যালারি

Iftar Program 2018, Gabtali

Iftar Program 2018, Airport

Iftar Program 2018, Sadorghat

Iftar Program 2018, Mohakhali

Iftar Program 2018, Kamlapur

Iftar Program 2018, Farmgate

সর্বোত্তম মানবিক কাজের জন্য

আমাদের যাত্রায় অংশ নিতে সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি

মিডিয়া কাভারেজ

সংবাদমাধ্যম প্রচারিত সংবাদ সমূহ

ইফতার করা বা রোযা ভাঙ্গার নিয়ম ও সময় সম্পর্কে কিছু কথাঃ

সিয়াম বা রোযার নির্দিষ্ট সময় পাড় হলে রোযা খোলা বা ইফতার করার জন্য প্রত্যেক সায়িম বা রোযাদারের অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করাটাই স্বাভাবিক। আর ঐ সময় যারা তাদের রোযা পূর্ণ করতে পারে স্বাভাবিকভাবে তারা অনেক খুশী হয়। অতএব ইফতার করতে তাড়াতাড়ি করাটাই স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু তা সত্ত্বেও  রাসূলুল্লাহ  (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) আমাদেরকে অতি সত্বর ইফতার করতে নির্দেশ দিয়েছেন এবং জানিয়েছেন যে, তাতে আমাদের মঙ্গল আছে।

তিনি বলেন, ‘‘লোকেরা ততক্ষণ মঙ্গলে থাকবে, যতক্ষণ তারা (সূর্য ডোবার পরপরপই নামাযের আগে) ইফতার করতে তাড়াতাড়ি করবে।’’[(বুখারী ১৯৫৭, মুসলিম ১০৯৮নং)] 
আমরা জানি যে, ইয়াহুদ ও খ্রিষ্টানরা দেরিতে ইফতারি করে। অতএব যেহেতু ইয়াহুদ ও খ্রিষ্টানরা সিয়াম রেখে দেরী করে ইফতার করে, তাই তিনি আমাদেরকে তাদের বিরুদ্ধাচরণ করতে আদেশ দিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘‘দ্বীন ততকাল বিজয়ী থাকবে, যতকাল লোকেরা ইফতার করতে তাড়াতাড়ি করবে। কারণ, ইয়াহুদ ও খ্রিষ্টানরা দেরী করে ইফতার করে।’’[(আবূ দাঊদ, হাকেম, মুস্তাদ্রাক, ইবনে হিববান, সহীহ, সহীহুল জামেইস সাগীর, আলবানী ৭৬৮৯নং)]
এমনকি মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম)-এর নিজস্ব আমল ছিল জলদি ইফতার করা। আবূ আত্বিয়াহ বলেন, আমি ও মাসরূক আয়েশা (রাঃ) এর নিকট উপস্থিত হয়ে বললাম, ‘হে উম্মুল মুমেনীন! মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম)-এর সাহাবীদের মধ্যে একজন (সময় হওয়া মাত্র) তাড়াতাড়ি ইফতার করে ও তাড়াতাড়ি নামায পড়ে এবং অপর একজন দেরী করে ইফতার করে ও দেরী করে নামায পড়ে।’ তিনি বললেন, ‘ওদের মধ্যে কে তাড়াতাড়ি ইফতার করে ও তাড়াতাড়ি নামায পড়ে?’ আমরা বললাম, ‘আব্দুল্লাহ (অর্থাৎ ইবনে মাসঊদ)।’ তিনি বললেন, ‘আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) এ রকমই (তাড়াতাড়ি ইফতার ও নামায আদায়) করতেন।’[(মুসলিম ১০৯৯নং)]
 
সময় হওয়ার সাথে সাথে শীঘ্র ইফতার করা নবুঅতের একটি আদর্শ। মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘‘তিনটি কাজ নবুয়তের আদর্শের অন্তর্ভুক্ত; জলদি ইফতার করা, দেরী করে (শেষ সময়ে) সাহরী খাওয়া এবং নামাযে ডান হাতকে বাম হাতের উপর রাখা।’’[(ত্বাবারানী, মু’জাম, মাজমাউয যাওয়ায়েদ ২/১০৫, সহীহুল জামেইস সাগীর, আলবানী ৩০৩৮নং)]
 

বলা বাহুল্য, স্থানীয়ভাবে সূর্যের বৃত্তির সমস্ত অংশটা অদৃশ্য হয়ে (অস্ত) গেলে রোযাদারের উচিৎ, সাথে সাথে সেই সময় ইফতার করা। আর এ সময় নিম্ন আকাশে অবশিষ্ট লাল আভা থাকলেও তা দেখার নয়। যেহেতু মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বলেন, ‘‘রাত যখন এদিক (পূর্ব গগণ) থেকে আগত হবে, দিন যখন এদিক (পশ্চিম গগণ) থেকে বিদায় নেবে এবং সূর্য যখন অস্ত যাবে, তখন রোযাদার ইফতার করবে।’’[(বুখারী ১৯৪১, ১৯৫৪, মুসলিম ১১০০, ১১০১, আবূ দাঊদ ২৩৫১, ২৩৫২, তিরমিযী, দাঃ)]

অতএব দেখার বিষয় হল সূর্যাস্ত কখন হচ্ছে; আযান নয়। এমন হতে পারে যে আজান সূর্যাস্তের সময়ের সাথে মিল রেখে দেওয়া হলো না তখন?  সুতরাং রোযাদার যদি সবচক্ষে দেখে যে, সূর্য ডুবে গেছে কিন্তু মুআযযিন এখনো আযান দেয়নি, তাহলেও তার জন্য ইফতার করা বৈধ।[(আশ্শারহুল মুমতে’ ৬/৪৩৯)

পক্ষান্তরে পূর্বসতর্কতামূলকভাবে মুআযযিনদের দেরী করে আযান দেওয়া বিদআত।[(মু’জামুল বিদা’ ২৬৮পৃঃ)]

 

সেহরী বা সাহরী খাওয়ার নিয়ম ও শেষ সময়ঃ

মুসলিম উম্মাহর সর্বসম্মতিক্রমে রোযার জন্য সেহরী বা সাহরী খাওয়া মুস্তাহাব এবং যে ব্যক্তি তা ইচ্ছাকৃত খায় না সে গোনাহগার নয়। আর এ কারণেই যদি কেউ ফজরের পর জাগে এবং সেহরী খাওয়ার সময় না পায়, তাহলে তার জন্য জরুরী রোযা রেখে নেওয়া। এতে তার রোযার কোন ক্ষতি হবে না। বরং ক্ষতি হবে তখন, যখন সে কিছু খেতে হয় মনে করে তখনই (ফজরের পর) কিছু খেয়ে ফেলবে। সে ক্ষেত্রে তাকে সারা দিন পানাহার ইত্যাদি থেকে বিরত থাকতে হবে এবং রমাযান পরে সেই দিন কাযা করতে হবে।

সেহরী গ্রহণ করা বা খাওয়া যে উত্তম তা প্রকাশ করার জন্য মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) উম্মতকে বিভিন্ন কথার মাধ্যমে উদ্বুদ্ধ করেছেন। তিনি সেহরীকে বর্কতময় খাদ্য বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘‘তোমরা সেহরী / সাহরী খাও। কারণ, সেহরীতে / সাহরীতে বরকত আছে।’’[(বুখারী ১৮২৩, মুসলিম ১০৯৫নং)]
‘‘তোমরা সাহরী খেতে অভ্যাসী হও। কারণ, সেহরীই হল বর্কতময় খাদ্য।’
[(আহমাদ, মুসনাদ, নাসাঈ সহীহুল জামেইস সাগীর, আলবানী ৪০৮১নং)] 

ইরবায বিন সারিয়াহ বলেন, একদা রমাযানে আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) আমাকে সাহরী খেতে ডাকলেন; বললেন, ‘‘বর্কতময় খানার দিকে এসো।’’[(আহমাদ, মুসনাদ, আবূ দাঊদ, নাসাঈ, ইবনে হিববান, সহীহ, ইবনে খুযাইমাহ, সহীহ, সহীহুল জামেইস সাগীর, আলবানী ৭০৪৩নং)]

সেহরীতে বর্কত থাকার মানে হল, সাহরী রোজাদারকে সুস্থ ও সবল রাখে এবং রোযার কষ্ট তার জন্য হালকা করে। আর এটা হল শারীরিক বর্কত। পক্ষান্তরে শরয়ী বর্কত হল, রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম)-এর আদেশ পালন এবং তাঁর অনুসরণ।

মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) এই সেহরীর গুরুত্ব বর্ণনা করতে গিয়ে তা দিয়ে মুসলিম ও আহলে কিতাব (ইয়াহুদী ও খ্রিষ্টানদের) রোযার মাঝে পার্থক্য চিহিÁত করেছেন। তিনি অন্যান্য ব্যাপারে তাদের বিরোধিতা করার মত তাতেও বিরোধিতা করতে আমাদেরকে আদেশ করেছেন। তিনি বলেন, ‘‘আমাদের রোযা ও আহলে কিতাবের রোযার মাঝে পার্থক্য হল সেহরী খাওয়া।’’[(মুসলিম ১০৯৬, আবূ দাঊদ ২৩৪৩, ফাসিঃ মুসনিদ ৯৮পৃঃ)] 

 

পাথওয়ে সম্পর্কিত

পাথওয়ে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা দাতব্য, অলাভজনক এবং স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। এর প্রধান কার্যালয় ঢাকার মিরপুরে। বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ অসহায় মানুষের পাশে সর্বদাই পথচলা। প্রধানত পাথওয়ে বাংলাদেশে শিশু, নারী এবং তৃতীয় লিঙ্গ উন্নয়নে নিবেদিত একটি মানবিক সংস্থা। পাথওয়ে এনজিও অ্যাফেয়ার্স ব্যুরো বাংলাদেশ কর্তৃক অনুমোদিত এবং তালিকাভুক্ত। রেজিস্ট্রেশন নম্বর: 0778

অফিস সময় তালিকা

শনিবার     ১০ টা হইতে ৬ টা
রবিবার     ১০ টা হইতে ৬ টা
সোমবার     ১০ টা হইতে ৬ টা
মঙ্গলবার     ১০ টা হইতে ৬ টা
বুধবার     ১০ টা হইতে ৬ টা
বৃহস্পতিবার     ১০ টা হইতে ৬ টা
শুক্রবার     বন্ধ

ছুটির তালিকা

অফিসের ঠিকানা

বাড়ি ০২, রাস্তা ০৬, সেনপাড়া পর্বতা, কাফরুল,
মিরপুর, ঢাকা -১২১৬, বাংলাদেশ
ফোনঃ +৮৮ ০২ ৫৮০৫৩৭৪৩
মোবাইলঃ +৮৮ ০১৩২১ ২৩২৯৮২
ই-মেইলঃ info@pathwaybd.org
ওয়েব: www.pathwaybd.org
ওয়েব: www.ajkerprosongo.com

নিচে উল্লেখিত লিংকে আমাদেরকে অনুস্মরণ করুন

Search